The Definitive Guide to মতিঝিল শাপলা চত্বরে কি হল ,What happened at Motijheel Shapla Chatter? 2024

তবে হেফাজতের সব দাবি সরকার মেনে নিয়েছে এমন নয়। শিক্ষাক্রমে ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা, আহমদিয়াদের অমুসলিম বলে ঘোষণা করা, ব্লাসফেমি আইন প্রণয়ন করার মতো কিছু দাবির প্রতি সরকার কর্ণপাত করেনি।

জামায়াতের নেতাকর্মীরা বলেন, স্বাধীন দেশে সবাই website সমাবেশ করবে। আমরাও সাংবিধানিকভাবে সমাবেশের অধিকার রাখি।

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

রাজধানীর আরামবাগ এলাকায় জামায়াতের নেতাকর্মীদের অবস্থান

অধ্যাপক জোবাইদা রহমান বলছেন, ‘’বাংলাদেশে তো নির্বাচনের আগে সবচেয় বেশি ব্যবহৃত হয় ধর্মীয় অনুভূতি। কোন রাজনৈতিক দল না হলেও মাদ্রাসা কেন্দ্রিক যে ভোট ব্যাংক আছে, সেদিক থেকে হেফাজতকে কাজে লাগানো সরকারের একটা কৌশল হতে পারে। আবার নির্বাচনের আগে হেফাজত বিভিন্ন রকমের দাবি দাওয়া জানাতে পারে, তার সাথে সরকারের একাত্মতা ঘোষণা করাও অস্বাভাবিক কিছু হবে না।‘’

ইট পাথরের শহর ভাঙ্গা'র দুঃখ বুঝেন আর মানবহত্যা বুঝেন না???

পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬ 

লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০৫/২০১৩ - ৩:৫৪অপরাহ্ন) ধন্যবাদ আপনাকেও। সত্যের জন্য যদি বন্ধুত্ব নষ্ট হয় তাহলে তা নষ্ট হওয়ারই দরকার ছিল।

ছবির ক্যাপশান, পাঁচই মে ঢাকার বায়তুল মোকাররম এলাকার একটি চিত্র

যদিও তার ঘনিষ্ঠরা তখন দাবি করেছিলেন যে শতবর্ষী আহমদ শফী তখন খুবই অসুস্থ ছিলেন এবং তার কোন কিছু চিন্তা করার বা বোঝার মত পরিস্থিতি তখন ছিল না।

লিখেছেন জুঁই মনি দাশ (যাচাই করা হয়নি) (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০৫/২০১৩ - ১২:৫১অপরাহ্ন) আমরা আর কতদিন ধর্মের নামে নির্যাতিত হব.

সম্পাদক ও প্রকাশক: মুজাহিদুল ইসলাম সোহাগ

আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে যে হেফাজতে ইসলাম আন্দোলন শুরু করে তাদের উপস্থিতি জানান দিয়েছিল, পাঁচ বছরের মাথায় সেই হেফাজতে ইসলামের আমির আহমদ শফীর সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আয়োজন করে ধন্যবাদ জানানো হয়। ২০১৮ সালের সেই ‘শোকরানা’ সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও যোগ দিয়েছিলেন।

মতিঝিল, ঢাকা  মুগল শাসনামলে গড়ে ওঠা ঢাকার একটি ঐতিহাসিক স্থান এবং বর্তমানে রাজধানীর প্রধান বাণিজ্যিক এলাকা। মীর্জা মোহাম্মদ মুকিমের মহল হিসেবে এলাকাটি সমধিক পরিচিত ছিল। এ মহলের ভেতর ছিল একটি বড় দিঘি বা পুকুর, যার নাম ছিল সুকাকু মহলের পুকুর বা দিঘি। সুকাকু পুকুরটিই পরবর্তীতে মতিঝিল নামে পরিচিত হয়ে ওঠে। মুগল সুবাহদার মীর জুমলার (১৬৬০-১৬৬৩ খ্রি) শাসনামলে মীর্জা মুকিম নওয়ারা মহলের দারোগা ছিলেন। মীর্জা মুকিমের মহল ছিল পুরানা পল্টন ময়দানের (বর্তমান ঢাকা ষ্টেডিয়াম এলাকা) দক্ষিণে। মহলের ভেতরে ও বাইরে ছিল দু’টি বড় টিলা যার একটি এখনও বঙ্গভবন চত্বরে রয়েছে। মীর্জা মুকিমের মানসিক ভারসাম্যহীন পুত্র ও কন্যা সন্তানদের জন্য তিনি তাঁর সর্বস্ব হারান বলে জনশ্রুতি রয়েছে। জনশ্রুতি অনুযায়ী কন্যার জন্য সঞ্চিত অলংকার তাঁর কন্যা প্রতিদিন একটি করে অন্দরমহলের এ দিঘিতে ফেলতেন। সম্ভবত তার পরে দিঘিটি সুকাকু মহলের দিঘি থেকে মতিঝিল বা মোতির দিঘি নামে পরিচিত হয়। পরবর্তীকালে এই মোতির দিঘির নামানুসারে স্থানটির নাম হয় ‘মতিঝিল’।

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “The Definitive Guide to মতিঝিল শাপলা চত্বরে কি হল ,What happened at Motijheel Shapla Chatter? 2024”

Leave a Reply

Gravatar